Thursday, April 27, 2017

নরসিংদীর শিবপুরে ১০৮২ পিস ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

নরসিংদীর শিবপুরে ১০৮২ পিস ইয়াবাসহ
 এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

তৌহিদুর রহমান:- নরসিংদীর শিবপুরে ১০৮২ পিস ইয়াবাসহ শহিদুল নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে শিবপুর থানা পুলিশ। আজ স্বন্ধায় উপজেলা ঘাশিরদীয়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।  গ্রেফতারকৃত শহিদুল(৩২) সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার বাসিন্দা  মৃত  নাজিম উদ্দিনের ছেলে।  উপ-পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন তাকে গ্রেফতার করেন।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে সে দীর্ঘ দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে ইয়াবা ট্যাবলেট সরবারহ করে। ইয়াবাসহ আটকের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানায় পুলিশ। । 

#
তৌহিদুর রহমান, নরসিংদী
২৭/৪/১৭ইং

মনোহরদীর পৌরসভার মেয়রের বড় ভাই মামুন গাজা ও ইয়াবাসহ গ্রেফতার হয়ে কারাগারে

মনোহরদীর পৌরসভার মেয়রের বড় ভাই মামুন
 গাজা ও ইয়াবাসহ গ্রেফতার হয়ে কারাগারে

তৌহিদুর রহমান:- মনোহরদী পৌরসভার মেয়রের ভাই মামুনুর রশিদ মামুন গাজাসহ গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন। গতকাল বুধবার বিকেলে তাকে মনোহরদী পৌর এলাকার হেকিম বাড়ির উত্তর পাশে একটি নির্জন বাশ ঝাড়ের ভিতর থেকে ইয়াবা সেবন কালে অপর এক সহযোগীসহ গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের দেহ তল্লাশী করে ১০০ গ্রাম গাজা পাওয়া যায় বলে জনিয়েছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত মামুন(৩৫) মনোহরদী পৌরসভার মেয়র আমিনুর রশিদ সুজনের বড় ভাই। অপর সহযোগী হারিয়াস মান্নান জুটন(৩০) পৌর এলাকার ৭নং ওয়ার্ড বাসিন্দা অব্দুল মান্নানের ছেলে। 
মনোহরদী থানাপর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুর ফরাজী জানান, একটি নির্জন বাশ ঝাড়ের ভিতর মাদকদ্রব্য সেবন কালে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের তল্লাশী করে ১০০ গ্রাম গাজা  ও ৪ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট পাওয়া যায়। মাদক দ্রব্য সেবন ও বহনের অপরাধে তাদের কে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে মামলা দায়ের করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। আদালত তাদের জেলা হাজতে প্রেরণ করেছেন। 

#
তৌহিদুর রহমান, নরসিংদী
২৭/৪/১৭ইং

নরসিংদীর গাবতলী মহল্লায় পুলিশের রেডব্লক দিয়ে তল্লাশী

নরসিংদীর গাবতলী মহল্লায় পুলিশের রেডব্লক দিয়ে তল্লাশী


তৌহিদুর রহমান, নরসিংদী:- নরসিংদীর গাবতলী এলকায় রেড ব্লক দিয়ে কয়েকটি বেশ কয়েকটি বাড়িতে তল্লাশী চালিয়েছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এই অভিযান চালানো হয়। অতিরিক্ত পুলিশ সুপারসহ প্রায় শতাধিক পুলিশ সদস্য এই অভিযানে অংশ নেয়। কয়েকটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন বহুতল ভবনের প্রত্যেকটি ফ্লাটে তল্লাশী চালানো হয়।  এসময় সসেন্দহজনক কিছু পাওয়া  যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ। অভিযানের নেতৃত্ব দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) হাসিবুল আলম। অভিয়ানে আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(অপরাধ) মোহাম্মদ শফিউর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) শাহরিয়ার আলম, গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুর রহমান, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা। 
নরসিংদীর পুলিশ সুপার আমেনা বেগম অভিযান সম্পর্কে বলেন, বিশেষ অভিযানের অংশ হিসেবে আজ আমরা গাবতলী এলাকায় রেডব্লক দিয়ে তল্লাশী চালিয়েছি। আজকের অভিযানে সেখানে সন্দেহজনক কিছু পাওয়া যায়নি। ঘনবসতিপূর্ন এলাকায় সন্ত্রাস জঙ্গি ও কোন ধরনের অপরাধ কাজ হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মানুষের নিরাপত্তার নিশ্চিত করতে আমাদের এই ধরনের অভিযান চলবে। 

#
তৌহিদুর রহমান,নরসিংদী
২৭/৪/১৬ইং


Tuesday, April 25, 2017

নরসিংদী গোয়েন্দা পুলিশের তৎপড়তায় লিবিয়ায় অপহরণকৃত ৪ বাংলাদেশীর মুক্তি জড়িত ৩ বাংলাদেশী গ্রেফতার




নরসিংদী গোয়েন্দা পুলিশের তৎপরতায় লিবিয়ায়
 অপহরণকৃত ৪ বাংলাদেশীর মুক্তি
জড়িত ৩ বাংলাদেশী গ্রেফতার

তৌহিদুর রহমান :- নরসিংদী গোয়েন্দা পুলিশ এর তৎপরতায় লিবিয়ায় অপহৃত হওয়া ৪ বাংলাদেশী নাগরিক মুক্তি পেয়েছে। গত ১৭ এপ্রিল লিবিয়ার একটি শহর থেকে তাদের অপহরণ করা হয়। অপহরণের পর বাংলাদেশে থাকা পরিবারের সদস্যদের মোবাইল ফোনে মুক্তিপণের টাকা পাঠাতে বলা হয়। মোবাইল ফোনে ও ইন্টারনেট অ্যাপ ইমুতে অপহৃতদের উপর অমানুষিক নির্যাতনের আর্ত্ন চিৎকার ও
নির্যাতনের ছবি স্বজনদের কাছে পাঠানো হয়। অপহৃতদের স্বজনরা বিকাশ নাম্বারের সূত্র ধরে পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পরামর্শে নরসিংদী পুলিশ সুপারের কাছে সহযোগীতা চান। পুলিশ সুপারের নির্দেশে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের বিশেষ তৎপড়তায় ও কৌশল প্রয়োগের ফলে ও অপহরণকারীরা অপহৃতদের মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। এ ঘটনায় নরসিংদীর বেলাব থেকে ২ মহিলা সহ ৩ জন কে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গোয়েন্দা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত মার্চ মাসে মাদারীপুর জেলার মোকলেছ (২৫), সবুজ বেপারী (৩০), কুদ্দুছ মিয়া (৪৫) ও রুহুল আমিন শ্রমিক ভিসায় বৈধভাবে লিবিয়া যান। সেখানে নিরাপদে পৌছেছেন বলে তারা তাদের বাড়িতে জানান। এর কিছু দিন পর থেকেই তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেননি পরিবারের সদস্যরা। প্রায় এক মাস পর মোকলেছ এর বোন শাহানা বেগমের মোবাইল ফোনে বিদেশী একটি নাম্বার থেকে মিজান নামের এক ব্যাক্তি জানায় যে, তার ভাইসহ ৪ জনকে অপহরণ করা হয়েছে। তাদের কে মুক্তি দেয়ার জন্য প্রতি জনের জন্য ১০ লাখ করে মোট ৪০ লাখ টাকা পাঠাতে হবে। টাকা পাঠানোর জন্য একটি বিকাশ নাম্বার দেয়া হয়। মিজানের সাথে কথা বলে শাহানা জানতে পারেন, পাকিস্তানী, ভারতীয় ও কিছু বাংলাদেশী দুষ্কৃতকারী লিবিয়ায় অবস্থানরত বাংলাদেশী নাগরিকদের অপহরণ করার পর অমানুষিক নির্যাতন করে বাংলাদেশ থেকে টাকা নেয়ায়। টাকা না দিলে অনেককেই মেরা ফেলা হতো। অপহরণকারীরা অপহৃতদের উপর নির্যাতন চালিয়ে মোবাইল ফোনে তাদের স্বজনদের আর্তœচিৎকার শোনায়। শুধু তাই নয় ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন ইমুর মাধ্যমে নির্যাতনের ছবি পাঠায়। জরুরী ভিত্তিতে টাকা পাঠানো না হলে তাদের মেরে ফেলার হুমকী দেয়া হয়। বিকাশ নাম্বারের মালিক জাহাঙ্গীর আলমের সাথে যোগাযোগ করে দ্রুত টাকা পাঠানোর তাগাদা দেয় মিজান। এরপর অপহৃতদের পরিবার জাহাঙ্গীর আলমের বিকাশ নাম্বারে ২ দিনে কয়েকটি ধাপে মোট ৪ লক্ষ ১৭ হাজার ৬ শত টাকা পাঠায়। এই টাকা পাঠানোর পরও অপহরনকারীদের চাহিদা মতো টাকা না পাঠানোর কারণে অপহৃতদের উপর নির্যাতনের মাত্রা বাড়তে থাকে। কোন উপায় না দেখে স্বজনরা পুলিশের উর্ধত্বন কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করে সাহায্য চান। বিকাশ নাম্বারের অবস্থানের ভিত্তিতে তাদের কে নরসিংদী পুলিশ সুপারের কাছে পাঠানো হয়। পুলিশ সুপার বিষয়টির গুরুত্বের সাথে নিয়ে জেলা গোয়েন্দা শাখাকে তদন্ত করার দায়িত্ব দেন। গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিদর্শক আব্দুল গাফফার টানা ৪৮ ঘন্টা অভিযান চালিয়ে এই ঘটনার সাথে জড়িতদের শনাক্ত ও বেলাব থেকে ৩ জনকে গ্রেফতার করেন। গ্রেফতারকৃতরা হলো নরসিংদী বেলাব উপজেলার চরকাশিম নগর এলাকার মোঃ জীবন মিয়ার স্ত্রী মোসাঃ ফাতেমা আক্তার (২৭), একই এলাকার মিজান মিয়ার স্ত্রী সেলিনা আক্তার (২০) ও বিকাশের লেনদেনকারী কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর থানার দড়িগাও এলাকার ইমাত মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (৪০)। সে বেলাব তে মা ফার্মেসী নামের একটি ওষুধ দোকানের মালিক। সেখানেই সে এই অপহরণের টাকা লেনদেন করতো। 
গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুর রহমান জানান, পুলিশ সুপারের বিশেষ নির্দেশে আমরা অপহরণকারী চক্র’র সক্রিয় সদস্যদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। তাদের গ্রেফতার করার খবর লিবিয়ায় অপহরণকারীদের কাছে পৌছলে তারা অপহৃতদের মেরে ফেলার হুমকী দেয়। উপ-পরিদর্শক আব্দুল গাফফারের বিশেষ কৌশলের কারনে অপহরণকারীরা অপহৃতদরে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। এই অপহরণ চক্রের সাথে বেলাব ও শিবপুর উপজেলার বেশ কয়েকজন জড়িত। তাদের গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে। পাকিস্তানী ও ভারতীয়দের সাথে আমাদের দেশের কিছু দুষ্ট প্রকৃতির লোক এই অপহরণ চক্রের সাথে জড়িত। এই ঘটনায় আটককৃত ও পলাতক আসামীদের বিরুদ্ধে বেলাব থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

#
তৌহিদুর রহমান,নরসিংদী
২৫/৪/১৭ইং

Tuesday, April 18, 2017

নরসিংদীর শেখেরচরে দোকান মালিক কে গুলি করে হত্যা চেষ্টা ২ জন কে আটক করেছে পুলিশ


নরসিংদীর শেখেরচরে দোকান মালিক কে গুলি করে হত্যা চেষ্টা
২ জন কে আটক করেছে পুলিশ

তৌহিদুর রহমান :- নরসিংদীর শেখেরচরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বোরহান উদ্দিন নামের এক দোকান মালিক কে গুলি করে হত্যার চেষ্টা করেছে সন্ত্রাসীরা। শুধু গুলি নয় লাঠি দিয়ে উপুর্যপুরি আঘাত করা হয়। সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলি বোরহান উদ্দিনের মাথার চামড়া ছিড়ে বের হয়ে যায়। আহত অবস্থায় তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহত বোরহান উদ্দিন সদর উপজেলার শেখেরচর এলাকার বাসিন্দা। আজ সোমবার দুপুর ১ টায় শেখেরচর সুপার মার্কেট এর সামনে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ২ জন কে আটক করেছে শেখেরচর ফাড়ি পুলিশ।
আহত ব্যাক্তি ও ঘটনা সূত্রে জানা যায়, এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী হুমায়ন কবীর রাসেল, আরিফ, জহিরুল ইসলাম ও রুবেল অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে নিজ দোকানের সামনে বোরহানের উপর হামলা চালায়। এসময় বোরহান উদ্দিনের ছেলে রিপু বাধা দিলে তাকেও পেটায় সন্ত্রসীরা। এক পর্যায়ে হুমায়ন কবীর রাসেল তার কোমর থেকে পিস্তল বের করে বোরহান উদ্দিন কে লক্ষ করে গুলি করে। একটি গুলি দোকানের শাটারের লাগে, অপর একটি গুলি বোরহান উদ্দিনের মাথার চামড়া ছিড়ে চলে যায়। গুলির শব্দে আশে পাশের লোকজন এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। উপ-পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ও সেখান থেকে গুলির খোসা উদ্ধার করেছেন। এঘটনায় রাসেল ও আরিফ কে আটক করেছে শেখেরচর ফাড়ি পুলিশ। শেখেরচর ফাড়ির ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক মো: শফিকুল ইসলাম জানান, গুলির ছোড়ার ঘটনার প্রাথমিক তদন্ত চলছে ও দুই জন কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।  এ ব্যাপারে বোরহানের উদ্দিনের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। 

#
তৌহিদুর রহমান,নরসিংদী
১৮/৪/১৭ইং 

Friday, April 7, 2017

নরসিংদীতে ভাড়াটিয়াদের তথ্য থানায় জমা দিতে জেলা পুলিশের মসজিদে মসজিদে প্রচারণামূলক লিফলেট বিতরন

নরসিংদীতে ভাড়াটিয়াদের তথ্য থানায় জমা দিতে 
জেলা পুলিশের মসজিদে মসজিদে  প্রচারণামূলক লিফলেট বিতরন

তৌহিদুর রহমান:- নরসিংদীতে ভাড়াটিয়াদের তথ্য থানায় জমা দিতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে মসজিদে মসজিদে প্রচারণামূলক লিফলেট বিতরন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার জুম্মার নামাজে পূর্বে মুসুল্লিদের মাঝে এই লিফলেট বিলি করা হয়। নাম পরিচয় গোপন করে কেউ যেন জঙ্গি ও অপরাধমূলক কর্মকান্ড করতে না পারে সেজন্য ভাড়াটিয়াদের তথ্য সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দেয়ার সরকারী নির্দেশনা বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করতে নরসিংদী জেলা পুলিশ এই উদ্যেগ নিয়েছে। এই উদ্যেগ কে স্বাগত জানিয়েছেন নরসিংদীর বাড়ির মালিক ও সুধিজনরা। 
কমিউনিটি পুলিশের নরসিংদীর জেলার সভাপতি অধ্যক্ষ মশিউর রহমান মৃধা বলেন, সমাজের সজাগ সচেতন নাগরিক হিসেবে এই উদ্যোগ কে শুধু স্বাগত জানানো নয় বাস্তবায়ন করাও জরুরী। প্রত্যেক নাগরিকের দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা আছে। ব্যাক্তিগতভাবে, সামাজিকভাবে ও রাষ্ট্রীয়ভাবে যেভাবেই চিন্তা করি এই কার্যক্রম আমাদের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে। যে বাড়িওয়ালা তার ভাড়াটিয়ার তথ্য থানায় জমা দিবেন তার জন্যও এটা কল্যাণ ও নিরাপত্তাময়। আমি নরসিংদী বাসীকে আহবান করি তারা যেন ভাড়াটিয়াদের সঠিক তথ্য দ্রুত থানায় জমা দেন।
ভাড়াটিয়াদের তথ্য থানায় জমা দেয়ার বিষয়টিকে সময়পযোগী বলেই মনে করেন বাড়ির মালিকগণ, শহরের বিভিন্ন বাড়ির মালিকদের সাথে কথা বললে তারা জানান,